গ্লাইকোলিক অ্যাসিড আজকাল স্কিনকেয়ার জগতে বেশ জনপ্রিয়, কারণ এটি স্কিনের টেক্সচার উন্নত করতে ও বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে দারুণ কার্যকর। এর কাজ এক্সফোলিয়েশন, অর্থাৎ, ডেড সেল রিমুভ করার মাধ্যমে নতুন সেল তৈরিতে সহায়তা করা। তাছাড়া, এটি কোলাজেন প্রোডাকশন বাড়াতে সাহায্য করে, যা ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সহায়ক। গ্লাইকোলিক অ্যাসিড প্রাকৃতিকভাবে আখ থেকে পাওয়া যায় এবং এটি এমন একটি অ্যাসিড যা সহজে ত্বকে প্রবেশ করে।
এর মূল কিছু বেনিফিট হলো:
১) ডেড সেল রিমুভাল: এটি ত্বকের ডেড সেলস দূর করে, স্কিনের টেক্সচার স্মুথ ও উজ্জ্বল করে।
২) পোরস ও ব্রণ কমানো: এটি পোর ক্লিন করে ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস কমায় এবং এনলার্জড পোরসের সল্যুশনেও সহায়ক।
৩) কোলাজেন প্রোডাকশন বৃদ্ধি: কোলাজেন ত্বককে ফার্ম রাখে এবং ফাইন লাইনস ও রিংকেলস প্রতিরোধ করে।
৪) হাইড্রেশন বজায় রাখা: এটি ত্বকে প্রয়োজনীয় আর্দ্রতা ধরে রাখে, বিশেষ করে ড্রাই স্কিনের জন্য কার্যকর।
৫) সানট্যান ও হাইপারপিগমেন্টেশন কমানো: সানট্যান, কালো দাগ এবং হাইপারপিগমেন্টেশন হালকা করতে সহায়ক।
ব্যবহারের নিয়ম: গ্লাইকোলিক অ্যাসিড প্রোডাক্ট প্রথমে সপ্তাহে ২-৩ দিন ব্যবহার করুন। ইরিটেশন না হলে ধীরে ধীরে চার দিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারেন। এটি রাতে ব্যবহার করতে পারলে ভালো, কারণ এটি স্কিনকে সান সেনসিটিভ করে তোলে। দিনের বেলায় সানস্ক্রিন ব্যবহার করা আবশ্যক।
সাবধানতা: ১) অতিরিক্ত ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন, কারণ ত্বক ড্রাই হয়ে যেতে পারে। ২) নতুন প্রোডাক্ট ব্যবহারের আগে প্যাচ টেস্ট করুন।
আশা করি, গ্লাইকোলিক অ্যাসিড নিয়ে আজকের আলোচনা আপনাদের কাজে আসবে।
সুস্থ্য থাকুন নিজের ত্বকের যত্ন নিন।
আরো পড়ুন : তৈলাক্ত ত্বকের যত্ন | Skin care for oily skin
বিঃদ্রঃ– উপরের তথ্যগুলো () কেবলমাত্র ত্বক কে ভালো রাখার উদ্দেশ্য। rupcharcha.in শুধুমাত্র বিভিন্ন ন্যাচারাল স্কিন কেয়ার এর খবর ইত্যাদি বিষয়ে আপডেট দেওয়ার জন্যই তৈরি করা। এটা কোন সংস্থা নয় এবং পরিচালনা করে না। এটা সমগ্র ইন্টারনেট জুড়ে খবর সংগ্রহ করে প্রকাশিত করে। rupcharcha.in সর্বদা চেষ্টা করে নির্ভুল আপডেট প্রকাশ করার তবুও আমাদের অবচেতন মনে যদি কোন ভুল হয়ে যায় তাহলে ভুলের জন্য আমরা দায়ী নই।
গুরুত্বপূর্ণ লিংকগুলি (Important Links)
Medium Website | Click Here |
Rupcharcha Twitter Page | Click Here |
Rupcharcha Facebook Page | Click Here |